এস এম রাফি ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ , ১:৪১ অপরাহ্ণ প্রিন্ট সংস্করণ
কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় তাদের নতুন ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেছে। গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে বাকৃবির সাবেক উপাচার্য, কুড়িকৃবির সিন্ডিকেট সদস্য প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান এবং কুড়িকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. কে. এম. জাকির হোসেন নতুন ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ঢাকাস্থ্য কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অফিসে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) জনাব দেবদাস দত্ত মজুমদার এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
নতুন ওয়েবসাইটটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন তথ্য ও সেবা প্রদান করা হবে। ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, পরিচয়, শিক্ষাক্রম, গবেষণা, শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের তথ্য পাওয়া যাবে। এছাড়াও, ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম ও অনুষ্ঠানের খবর পাওয়া যাবে।
উপাচার্য অধ্যাপক জাকির হোসেন বলেন, নতুন ওয়েবসাইটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী ও জনসাধারণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। ওয়েবসাইটটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন তথ্য ও সেবা প্রদানের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে।
নতুন ওয়েবসাইটের ঠিকানা: https://www.kuriau.edu.bd/
নতুন ওয়েবসাইটের বৈশিষ্ট্যগুলি হলো:
হালনাগাদ তথ্য: ওয়েবসাইটে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন তথ্য ও সেবা প্রদান করা হবে। ওয়েবসাইটটি নিয়মিত আপডেট করা হবে।
ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস: ওয়েবসাইটটি ব্যবহারকারীবান্ধব। যে কেউ সহজেই ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারবে।
রেসপন্সিভ ইউ আই: বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১২ কোটি ৬১ লাখ। এর মধ্যে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ কোটি ৪০ লাখ, যা মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ৯১.৩%। এই বিপুল সংখ্যক মোবাইল ব্যবহারকারীর কথা চিন্তা করে, ওয়েবসাইটটি মোবাইল ফ্রেন্ডলি বা রেসপন্সিভ করা হয়েছে। যাতে করে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীরা খুব সহজে এবং স্বাচ্ছন্দে ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে পারেন।
মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ: ওয়েবসাইটে মাল্টিমিডিয়া উপাদান ব্যবহার করা হয়েছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন কার্যক্রম ও অনুষ্ঠানের তথ্য (লেখা, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি ) পাওয়া যাবে।
নতুন ওয়েবসাইটের উদ্বোধন একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ। এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে এবং শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী ও জনসাধারণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হবে।