সরেজমিন দেখা গেছে, চিলমারী নদীবন্দরের পথচারীদের জন্য তৈরি করা বজরা দিয়ার খাতা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন যাত্রী ছাউনিটির মাঝে ইটের দেয়াল দিয়ে দুটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে।যার সম্মুখে ৮টি সাটার লাগানোর প্রক্রিয়া চলছে।
জানাগেছে, যাত্রী ছাউনিটি প্রায় ৪ বছর আগে এলজিইডির অর্থায়নে নির্মাণ করা হয়। সে সময় চিলমারী নদী বন্দর থেকে যাত্রী ছাউনিটি অনেকটা দুরে নির্মাণ করায় এটি অযন্ত অবহেলা পড়েছিল সম্প্রতি এটি নতুন করে সংস্কার করা হচ্ছে।
তবে সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় লেখালেখি সহ জনমনে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রোকুনুজ্জামান স্বপন এ নিয়ে সোস্যাল মিডিয়ায় বিরুপ মন্তব্য করেছেন। ওই ইউপি সদস্য মুঠোফোনে সাংবাদিকদের জানান, ইজারাদাররা বে-আইনিভাবে এটি দখলের চেষ্টা চালাচ্ছে।
ঘাট ইজারাদারের পক্ষে শহিদুল্লাহ কায়সার ইমু অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, যাত্রী ছাউনিটি সংস্কার করা নিয়ে জনমনে তথ্যবিভ্রাট চলছে। এটি দখল বা দোকান ঘর করার উদ্দেশ্য নয়। মুলত রৌমারী ও রাজিবপুর থেকে যাতায়াতকারী যাত্রীরা রাতে ফিরতে পারেন না, তাদের জন্য রাতে থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বসার পরিবেশ ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রাফিউল আলম বলেন, বিষয়টি নিয়ে মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে কথা হয়েছে। তিনি ভেঙ্গে দিতে বলেছেন।